ক্রিকেট জগতে গতির ঝড় তোলার জন্য আরেক গতিদানব টাইগার পেয়েছে বাংলাদেশ !!
১৪০ কিলোমিটার গতিতে বল করা পেসারের সংখ্যা নেহাতই হাতেগোনা কয়েকজন। রুবেল, তাসকিন পরেই হয়তো স্থান হবে এবাদতের। তার সাথে লাইন-লেংন্থ ঠিক রেখে বল করা এবাদত নিজের যোগ্যতা দিয়েই জায়গা করে নিয়েছেন ক্রিকেট বোর্ডের হাই পারফরম্যান্স ইউনিট এইচপিতে। আর এই এইচপি থেকেই আগামীতে যোগান দেওয়া হবে জাতীয় দলের খেলোয়াড়। যেটাকে বিসিবি’র কর্মকর্তারা অবহিত করছেন জাতীয় দলের পাইপ লাইন হিসেবে। জাতীয় দলের খেলোয়াড় বেছে নিতেই বিসিবি’র এমন আয়োজন।
যেখানে জাতীয় দলের খুব কাছেই দাঁড়িয়ে আছেন এবাদত হোসেন। এইচপিতে ভালো পারফর্ম করলে ঘরোয়া ক্রিকেটের বড় আসরগুলোতে খেলার সুযোগ মিলবে সহজেই। আর সেখানেই এই গতিদানব বলের গতি ঠিক রেখে লাইন-লেংন্থে বল করে সফলতা পেলেই পৌঁছে যাবেন স্বপ্নের ঠিকানায়।বিমানবাহিনীর চাকুরীজীবি এবাদত হোসেন হয়ে উঠবেন ক্রিকেট তারকা-এটা হয়তো অনেকে কল্পনাও করেননি। তবে এটা সত্য যে, তিনি পরিচয় পেয়ে যাচ্ছেন ক্রিকেট তারকা হিসেবেই। দুই বছর আগেও এবাদত হোসেন চৌধুরীকে সবাই চিনতো ভলিবল খেলোয়াড় হিসেবে। বিমানবাহিনীর ভলিবল দলে খেলতেন তিনি। ভলিবল খেলোয়াড় থেকে যে রাতারাতি ক্রিকেট অঙ্গনে ঢুকে পড়বেন-এটি হয়তো এবাদত নিজেও জানতেন না। এই ভলিবল খেলোয়াড়ের সামনেই এখন আন্তর্জাতিক মাঠ কাঁপানো ক্রিকেটার হওয়ার সুবর্ণ সুযোগ হাতছানি দিচ্ছে।

No comments:
Post a Comment